অভিজিৎ দাসকর্মকার
# সমানুপাতিক সম্পর্ক
শ্বসনের বিজারিত চাঁদে লুব্ধকের বাতি,বাতিঘরের চাল-চুলোর
পিঠে জোনাকির রসালো আলো, আজকাল
বাচ্চাগুলো কান্না হয়ে বলে~আপন মনে ফুল তোলে~ধুলো খেলা
করে, আর
পলাশ ফুলটি মধ্যাহ্ন ভর্তি পেটে ভাতঘুম হয়ে গজগজ কোরে
কালির আঁচড় টানে, কাগজের সাথে সমানুপাতিক সম্পর্ক তৈরি
করে,অথচ
পাখিরা পাখিদের ইশারা করে,এবং
ঝিরিঝিরি দেওয়াল লিখনে ভিজতে চায় শব্দের দধীচি,আর
তারই খোবলানো পাঁজরের ফাঁকে উঁকি দেয় জিওলমাছের
ব্যাসবাক্য,
বাচ্চাগুলো বড় হয়ে যায় এবং লাউডগাগুলো কেমনভাবে যুবতী
হয়ে ওঠে,তা
দাঁতের দৃশ্য দেখলেই বোঝা যায়
বাচ্চাগুলো বড্ড ট্রেসফুল হয়ে পড়েছে~ভার্চুয়াল /অনলাইন হয়ে
পড়েছে~ঋ-কার পরিবর্তন করেছে,আর তোমার
নীল শাড়ির বোধনকুচিতে অসংখ্য শ্লীলতাহীন বর্ণমালা_গুনগুন
করে মন ভ্রমরা যে ওই, তুমি দেখতে চাইছো না
এই গানের পরে নবনাইজড্ Pollination কি কি ভাব নিয়ে চলে
শরীর থেকে ছায়া হয়ে____
২৯ মার্চ,২০ সকাল ১১:৪৫
কাগজের সাথে সমানুপাতিক সম্পর্ক ভিজতে ভিজতে শব্দের দধীচি হয়ে ঝড় তুলছে ভার্চুয়াল দেওয়ালে।
উত্তরমুছুনএর পর স্লোগান লেখা হলে পাঠকদের দোষ দিও না।....🌷🌷🌷
একসময়ে তৈরি ছবির চাইতেও নেগেটিভ প্রিন্ট দারুন লাগত আমার। সেটাকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখতাম কোথায় কি একটা রহস্যময়তা আছে পলিনেশন কাজ করবে এই শরীরছায়া থেকে বারবার এটাই বিস্ময়কর হয়ে আছে আজও এই কবিতাতেও।
উত্তরমুছুনপ্রথম লাইনেই সম্মোহন তৈরি হলো..
উত্তরমুছুনআহা চাঁদ যেন স্বচ্ছ রাতের সেই বাতিঘর যেখানে লুব্ধকের জ্যোর্তিআলোয় আলোকিত 👌👌
পলাশ ফুলের ভাতঘুম !! আর
দাধিচির পাঁজরে উঁকি দিচ্ছে জিওলমাছের ব্যাসবাক্য .... কি অপূর্ব শ্লেষ উচ্চারণ !!
আর শেষে " নবনাইজড্ Pollination " শরীর থেকে ছায়া হয়ে যাওয়া ... জাস্ট অসাধারণ ভাবনার ফসল।