পোষাক সমূহ
মানুষের পোষাক
হেঁটে যেতে বাতাসের চোখে অসহ্য ঠেকছে
গলায় বাক্যের বুনন কুশলী
মাথায় আহুত উপনিবিশ্ট সময়
বীর্যে ভারী হয়ে আসে মৃগী ক্রোধ
শরীর অবশ, ঢোক গিলে কাবু দলে দলে বাবু
তোমাকে বলতে পারিনি সেই বাজারের কথা
দুই হাতে রঙ মেখে পলাশের গল্প লেখো বানিয়ে বানিয়ে
কারণের পশ্চাৎদেশে নাদুশ প্রেমছাপ
ভয় নেই, মানুষ অন্ধ এখন বেবাক
শুধু দেখে-শুনে-বেছে নিতে হবে যথার্থ নির্মোক
হাঁসখালির মৃত হাঁসটি
তবে যাই বলো ভাই, মেয়েরা আস্কারা না দিলে..
সুভাষিতের আদিপর্ব কেমন ছিলো ? ঝগরুটে দুই শালিখ দেখা মঙ্গল ? না নির্জনে একা গা ঠোকরানো ?
তারও আগে পাড়া জমা হয়েছিল, অসংস্কৃত নর্দমার দৌহাই– মেয়েটি ভালো নয়।
বিশ মিনিটে চল্লিশ রকমের ঠাকুরের ছবি সামনে দাঁড়িয়ে – মেয়েটি ছোট পোষাক পড়ত…
আকাশে মেঘ ও ময়ূর , ডাক ও নাচে যে দ্বৈত, সেখানে কর্কশ মানানসই। ময়ূরকে মারতে মারতে এখন বৃষ্টি কমে গেছে। মাঝে পরস্ত্রীর মতো মানুষ ও গাছেরা। বাজারে নীল শিখীপুচ্ছ এলে আমরা কি জানি,-- বিষ ছড়িয়ে মারা হয়েছিল পাখিদের ? মেঘেদের সঙ্গে ময়ূরের প্রেম ছিলো।
মেঘ ডাকলে কৈমাছ বেড়া পার করে, আমি দেখিনি, ধরতেও পারিনি। মেঘ ডাকে, ধরার পড়ার কারণ কি মেঘ না মানুষ ? না ডিমভরা মাছগুলি প্রেগন্যান্ট ছিল ?
ডাক্তার বাবু ছুঁরিতে ধার দিতে দিতে বলছেন, গর্ভাশয় পুষ্ট হয়নি। বাচ্চা মেয়ে।
বিশ্বাস করুন, মাছেরা চোখ না মারলে আমি ওকে ধরতে পারিনা। ময়ূরেরা থাবা না পাতলে আমি সাপ হতে ব্যর্থ। আমি শালিখ দেখিনা। বরং দুটো চড়াইয়ের রাস্তার জমা জলে স্নান করা দেখি। নারীকে অনুযোগ করি , তুমি আমাকে কখনও ডাকোনা নিজে থেকে। তুমি অভয় দিলে আমি গল্প লিখতে রাজি।
'বিজুরি' দ্বন্দ্বে রূপ কামনা ছিলো। তেমন কৃষ্ণ হলে রাধায় বিনতা হয় চমক। তখন বর্ষা নামে পিপাসিত । বৈশাখের ঈশান মেঘে লাঙল রাখতে গেলে, সবাই বলরাম হয়না। ঠাঁডায় ঝলসাতে পারে বীজসহ চাষি।
সম্মতি ছাড়া যা তীব্র হয়, তা অঙ্গ নয়, রোগ। তোমার কর্কট হয়েছে ধর্ষক।
নিশ্চয়ই। … আস্কারা দেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করো পুরুষ, নাহলে পৃথিবীর সূর্যের বুকে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে, মেয়েটিকে পুড়িয়ে দিয়েছো যেহেতু....
সৃষ্টি কথা যতটা জেনেছি।
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন