#রু-তমা এবং সাদা ব্রা
একটু এগিয়ে গেলেই তো উন্মুক্ত ভোরের
নরম শুভেচ্ছা, তবুও স্ট্র্যাপ দিয়ে
বেঁধে রেখেছো লজ্জাসপদেষু দৃষ্টি, ওগো আদুরে
সুন্দরের বৃত্তের বাইরে থেকেছি, গণিত কষেছি বেঠিক নাকি
সঠিকের; তাই
গালে হাত,এবং তোমার বাম হাতে
ধরা পড়া মসৃন ক্যাসকেডরাশি
অসম্ভব অ্যাড্রিনালিনের আসা যাওয়ায় বয়ে চলেছে
মন
কণিকা,আর
তোমার প্লাসেন্টাও
তুমি আড় চোখে তাকিয়েছ, ডান দিকে আলগা করেছো
নতনাভি আর
সফেদ ব্রা-নামক শব্দটিকে,আমি
তখনও মগ্ন ভ্রমর,বিলাস বাগান গন্ধে উড়ছি, চারপাশ
মুখরিত তমা,এখন
দরবদর ঠোকর খাচ্ছি, না-হয় জঙ্গলের নমনীয়তা
হারিয়ে যাবো, একটু ধুনো দিও দুয়ারে আর
ভিসুভিয়াস থেকে নেমে আসবে ঘাম,এবার
সামলে দাও শান্ত হাতের বুননে,দেখো
আমি নক্ষত্রের দেশে হারিয়ে যেতে থাকছি___
#রু-তমা এবং স্তন
আত্মাহারা দুটি স্তন নৈর্ঋতকোণে হেলেছে, মাথা থেকে জ্যামিতি হয়ে নেমেছে বক্রী-কেশরেখা,আর
মাঝখান দিয়ে চলেছে নীল শ্রাবণী পথ,পথের
দুপাশে উন্মুক্ত বাদামি বৃন্ত আর দূরে বৃন্দবনী সারঙ আবহে
কুলুকুলু নিয়ে চলেছে নাভি-ছায়ার দিক ধরে,আমি
ঢং নিয়ে দাঁড়িয়ে, অথচ
তোমার আগলখোলা হাসি
দৃষ্টির এপাড়ে স্যাক্সোফোনিক উন্মাদনা,এবং আস্তে আস্তে
কোমর থেকে ক্রমশ শ্রোণি দেশ আর সমতলভুম
পেরিয়ে বর্তমান চলেছে বিনির্মানে
এরপর হয়তো নমনীয় ভাঁজ অনেকটা অণুগল্প করছে
ফেনা ফেনা ভাবে
তুমি কী এখনো বার্গান্ডিভাবে হাসবে?নাকি
নামিয়ে দেবে সমস্ত উন্মত্ততা সাময়িকভাবে? আমি তো
সামনেই দুয়ার আগলে বসেছি,দেখো
ভালো করে নজর কেড়েছে ডানলোবের পরিধি,আর
হঠাৎ করে বাম দিকে ছোট বৃত্ত ভেঙে পূরাণের দক্ষিণে হরিণের
পাকা নাভি-খুশবু নিরব অথচ ছুটছি পিছু ধরে
ঠোঁটের ফাঁকে হাংরি হয়ে রয়েছে বৃহস্পতিবার আর
অব্যক্ত বায়োলজি
এসো রু-তমা অন্ধকারের শেষে একবার স্নান করি,তুমি
দ্বার খুলে দাও,আমি আতপহীন হয়ে চলি
মোহনার দিকে,যেখানে
১-ফর্মার কবিতা লিখতে লিখতে কলম শেষ হবে,আর
তোমার চোখের পাশ দিয়ে নেমে আসবে ভালোবাসার গন্ধ
# রু-তমা এবং বিবস্ত্র গন্ধ
লকলকে খুশবু হয়ে বয়ে চলেছে
বিবস্ত্র ঘর,আর
পিছনের আসবাব সব হাঁ-মুখো ভিসুভিয়াস, তবু
তুমি ত্বকের যত্ন নিয়েছ,আর আকাশ
তোমার জানালা দিয়ে মসৃন লজ্জা দেখে গেছে,সমতল
তট পেরিয়ে পেরিয়ে এখন মন এবং
নতনাভিতলে জমে রয়েছে একটি একটি কথা, কথার
পরের লাইনটিতে হাসির ইমোজি,নিচু মুখে আলতোভাবে
স্তন পাশে প্রকাশিত হচ্ছে দিঘল যুবতী বিকেল,অথচ
লাজুক বিলাস বাগানে পা, আর কোমরের বাঁক কেমন
মহিলা হয়ে উঠেছে
দেখো বাঁকের পিছনেই রয়েছে হরপ্পা এবং তার সংযমে
ইনিয়েবিনিয়ে চলেছে যমুনা নদীর আদর,এবং
জন্মদ্বারের সুন্দরী চিহ্ন যেন রক্তকরবীর সেই
অব্যক্ত কষ্ট অথচ দেখো আমার
মন থেকে অনেক দূরে বয়ে চলেছে ফল্গু-হাওয়া
এসো; কালো ধাগাটি খুলে ফেলো আর
উন্মুক্ত বৃন্ত দুটি আলোড়িত করুক বিচলিত শুক্রবার
দুপুর থেকে
৫ঃ৪৭ মিনিট অবধি কলম নিয়ে বসি,অথচ
শব্দ আসে হাপরের ওঠানামায়, আর মোহনায়
জমে থাকে বানভাসি সভ্যতার অপরিণত তদভব
আমি এবার কল্পনা থেকে মুক্তি পাবো তমার রি-আলোর হাত ধরে,তুমি
একবার উড়না হয়ে দাঁড়িও,এবার তিস্তাও আস্তে আস্তে
বহুব্রীহি হয়ে বয়ে আসবে ঠিক পায়ে পায়ে...
আহা। খুব ভালো
উত্তরমুছুনঅসাধারণ। এ নাকি প্রেমিক না
উত্তরমুছুনএই ভাল কবিতাগুলি গিয়ে পড়তে বানানের জন্য হোঁচট খেতে হল।
উত্তরমুছুন